1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৫:২৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
নীলফামারী জেলা বিএনপির নবনির্বাচিত আহ্বায়ক মীর সেলিম ফারুকের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন জলঢাকা উপজেলা তাঁতীদল ট্রাফিক বক্সে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ২ পুলিশ সদস্য বরিশালে অন্যের স্ত্রী নিয়ে পার্কে ঘুরতে গিয়ে এসআই ক্লোজড কদর বাড়ছে ঝালকাঠির বিলাতি গাবের শুটিংয়ে গুরুতর আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে জামায়াতের মূল পর্বের সমাবেশ শুরু গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টার জন্য শিথিল দেশ ও জাতির উন্নয়নে অগ্রাধিকার ‘ভালো মানুষ’ হওয়া: সেনাপ্রধান বিশ্ব ঐতিহ্যসুন্দরবন শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নয় বাংলাদেশের অমূল্য প্রাকৃতিক ঐতিহ্য হুমকির মুখে  অর্থনীতি পরিবেশ জীববৈচিত্র্যে খোকার অপেক্ষায় এখনো দরজায় বসে থাকেন মা 

অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৮ 0 বার সংবাদি দেখেছে
বাংলাদেশের নাগরিকরা যেন কোনো বাধা বা হুমকি ছাড়াই অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন সেই প্রক্রিয়া তৈরি করার ওপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) প্রতিষ্ঠাতা ক্লাউস শোয়াবের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ডব্লিউইএফ-এর বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে ক্লাউস শোয়াব ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন ড. ইউনূস।

অভ্যুত্থানের স্মৃতি উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আন্দোলনের পরবর্তী সময় শিক্ষার্থীরা রাজধানী ঢাকার দেয়ালগুলোতে গ্রাফিতি এঁকে তাদের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্ন প্রকাশ করেছে।

ড. ইউনূস বলেন, গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে যারা নতুন ভোটার হয়েছেন, তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগই হয়নি, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার এজেন্ডা তুলে ধরে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ৮৪ বছর বয়সী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, দেশের মানুষ কোন ধরনের নির্বাচন চায়, সেটি না জেনে সরকার নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে না।

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সরকার নির্বাচন আয়োজনের অপেক্ষায় রয়েছে, তবে এখন দেশের জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে প্রক্রিয়াটি কেমন হবে। তারা কি ছোট পরিসরের সংস্কার কর্মসূচিতে যাবে, নাকি দীর্ঘ মেয়াদী সংস্কার চাইবে। যদি মানুষ দ্রুত সংস্কার চায়, তাহলে আমরা এ বছরের শেষ নাগাদ নির্বাচন করার লক্ষ্য নিয়েছি। আর যদি বলে, না- আমাদের দীর্ঘ মেয়াদী সংস্কার দরকার, তাহলে আমাদের আরও ছয় মাস সময় লাগবে।

বর্তমান প্রজন্মকে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রজন্ম আখ্যায়িত করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এই প্রজন্মের অমিত সম্ভাবনা রয়েছে। প্রযুক্তি বর্তমান প্রজন্মকে বদলে দেওয়ার কারণে তারা এখন শুধু বাংলাদেশি আর তরুণ নয় বরং সারাবিশ্বের তরুণ প্রজন্মের অংশ হয়ে গেছে। এই প্রজন্ম পুরনো বাংলাদেশে ফিরে যেতে চায় না, তাই একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে।

ড. ইউনূস বলেন, তরুণদের কাজের প্রতিটি অংশে ঐকমত্য গড়ে তোলার জন্য একটি ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হচ্ছে। সকল রাজনৈতিক দল এবং সুশীল সমাজের সংগঠনের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ‘জুলাই সনদ’ প্রস্তুত করা হবে।

দেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থার অগ্রগতির বিষয়ে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ইতিবাচক ধারায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে। ইতোমধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবং ব্যাংকিং ব্যবস্থায় গতি ফিরে এসেছে।

শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. ইউনূসের বক্তব্যে মুগ্ধ হন ক্লাউস শোয়াব এবং আধাঘণ্টার আলাপচারিতায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন তিনি। সূত্র: বাসস

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ