বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার আরও সমৃদ্ধ হয়ে ৩ হাজার ১০০ কোটি ডলার অতিক্রম করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা জানান, আজ বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ৩১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার ছিল।
বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ১০০ কোটি ডলারের নিচে নেমে এলে ভাবমূর্তি নষ্ট হবে বলে ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল বাকি রাখতে বাধ্য হয়েছিল বাংলাদেশ।
১৬ বছরের মাথায় সেই রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।এই হিসেবে গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের রিজার্ভ বেড়েছে ৩১ গুণ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১৪ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২ দশমিক ৫২ শতাংশ কম।
তবে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের আগের বছরের চেয়ে রপ্তানি আয় প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছিল।
কিন্তু ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয় কমেছে ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
আর রেমিটেন্স কমেছে ২৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা জানান, আজ বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ৩১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার ছিল।
বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ১০০ কোটি ডলারের নিচে নেমে এলে ভাবমূর্তি নষ্ট হবে বলে ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল বাকি রাখতে বাধ্য হয়েছিল বাংলাদেশ।
১৬ বছরের মাথায় সেই রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।এই হিসেবে গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের রিজার্ভ বেড়েছে ৩১ গুণ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১৪ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২ দশমিক ৫২ শতাংশ কম।
তবে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের আগের বছরের চেয়ে রপ্তানি আয় প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছিল।
কিন্তু ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয় কমেছে ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
আর রেমিটেন্স কমেছে ২৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
পাঠকের মতামত...
Total Page Visits: 70 - Today Page Visits: 1