1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
ড. ইউনূসের মেগাফোন কূটনীতিতে ভারতের অস্বস্তি - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
নগরীতে বিএনপি নেতার মদদে ছেলে-শ্যালক-কর্মীর অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু ভরাটের অভিযোগ সক্ষমতা বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি আধুনিক ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী -নৌবাহিনী প্রধান বরিশালে ছাদে প্লাস্টিকের বোতলে ধান চাষে সফলতা ‘দেশের ক্রান্তিকালে সেনাবাহিনী পাশে দাঁড়িয়েছে’ ‘আওয়ামী দোসররা এখনো উসকানি দিচ্ছে, ফাঁদে পা দেবেন না’ বাংলাদেশের রোগীদের চিকিৎসা দেবে না কলকাতার হাসপাতাল গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১০০ ফিলিস্তিনি সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত পাথরঘাটায় গলায় ফাঁস দিয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা আজ ৩ ঘণ্টা ইন্টারনেট থাকবে না!

ড. ইউনূসের মেগাফোন কূটনীতিতে ভারতের অস্বস্তি

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৫১ 0 বার সংবাদি দেখেছে

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশ পালিয়ে গেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার মেগাফোন কূটনীতিতে চাপের মুখে পড়েছে ভারত।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বিবিসির দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সম্পাদক আনবারাসান ইথিরাজান দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক বিশ্লেষণ করেছেন। তার ভাষ্যমতে, শেখ হাসিনাকে ভারতপন্থি হিসেবে দেখা হয়। তার সময়ে অর্থনৈতিক সম্পর্কের দিক দিয়ে বেশ ভালো সময় পার করছে। এমনকি নিরাপত্তাগত দিক দিয়েও সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছে। কেননা তিনি ভারতবিরোধী গোষ্ঠীকে কঠোর হাতে দমন ও সীমান্তের অমীমাংসিত কিছু বিষয় নিষ্পত্তি করেছেন। তিনি দেশ ছেড়ে যাওয়ায় ভারত ও বাংলাদেশের গভীর সম্পর্কের মধ্যে এক জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ড. ইউনূসের বার্তায় বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।

গত সপ্তাহে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে সাক্ষাৎকার দেন ড. ইউনূস। সেখানে তিনি শেখ হাসিনাকে দেশে না ফেরানো পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করতে হলে তার চুপ থাকা উচিত। অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তাকে দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য চাপ বাড়ছে।

ড. ইউনূস বলেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত ও বাংলাদেশের একসঙ্গে কাজ করা উচিত। এ সম্পর্ক বর্তমানে তলানিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়। তার এমন মন্তব্যের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে তারা এমন মন্তব্যে হতাশ হয়েছেন।

ভারতের সরকারি এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ভারত বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে। পরিস্থিতির উন্নতির জন্য অপেক্ষা করছে তারা। এ ছাড়া নয়াদিল্লি এসব মন্তব্যের বিষয়গুলো নথিভুক্ত করছে।

ভারতের সাবেক এক কূটনীতিক বলেন, মেগাফোন কূটনীতির মাধ্যমে ড. ইউনূস ভারতকে চাপে রাখার চেষ্টা করছেন। তিনি অমীমাংসিত বিষয়গুলো মিডিয়ার সামনে আনার চেষ্টা করছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ