সহকারী কৌসুলী হিসেবে রয়েছে ১৫ জন আইনজীবী। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হলেন আবুল কালাম আজাদ। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি হয়েছেন আব্দুল মন্নান মৃধা। এ ট্রাইব্যুনালে একজন অতিরিক্ত ও একজন সহকারী পাবলিক প্রসিকউটর দেয়া হয়েছে। বরিশাল বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের পিপি হয়েছেন এইচএম মজিবুর রহমান সবুজ। এ আদালতেও একজন অতিরিক্ত ও একজন সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর দেয়া হয়েছে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের পিপি হয়েছেন মহসিন মন্টু। এ ট্রাইব্যুনালে একজন অতিরিক্ত পিপি দেয়া হয়েছে। জননিরাপত্তা বিঘœকারী ও অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে পিপি হয়েছেন শহিদ হোসেন। এ ট্রাইব্যুনালে একজন অতিরিক্ত পিপি দেয়া হয়েছে। মানব পাচার ট্রাইব্যুনালে পিপি হয়েছেন লিয়াকত আলী খান। এ ট্রাইব্যুনালেও একজন অতিরিক্ত পিপি দেয়া হয়েছে। সন্ত্রাসি বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের পিপি হয়েছেন কাজী বশিরউদ্দিন। সাইবার ট্রাইব্যুনালে পিপি হয়েছেন এসএম সাদিকুর রহমান লিংকন। এ ট্রাইব্যুনালে একজন অতিরিক্ত পিপি দেয়া হয়েছে। এছাড়াও বরিশাল জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ২১ জনকে অতিরিক্ত পিপি ও ৮৮ জনকে সহকারী পিপি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। এ বিষয়ে সদ্য নিয়োগ পাওয়া পিপি আবুল কালাম আজাদ বলেন, জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। যা নিয়ে সবাই খুশি। ভুলে দুইবার নাম এসেছে। এটা সংশোধন করা হবে। বরিশাল জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি মহসিন মন্টু বলেন, অনেকে নিজের চাহিদা অনুযায়ী আদালত পায়নি। কিন্তু এতেও কেউ অখুশী নয়। আওয়ামী সমর্থিত আইনজীবী পেলেও তাদের কোন অভিযোগ নেই।