কতটুকু টকদই খেতে হবে?
নিয়ম করে না খেতে পারলেও সপ্তাহে অন্তত তিন দিন যারা এক কাপের মতো টকদই খান, তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাশাপাশি, প্রোটিন, ভিটামিনের ভারসাম্যও বজায় থাকে। সেসঙ্গে কমে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ।
দই কীভাবে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে?
গবেষণা বলছেন, দইয়ে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া (প্রোবায়োটিক) অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে। পাশাপাশি এটি শরীরের প্রদাহ কমাতে পারে, যা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের কারণ হতে পারে।
টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে অগ্ন্যাশয়ে অবস্থিত ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। কিন্তু শরীর ইনসুলিন গ্রহণে বাধা দেয়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। টকদই খেলে এই সমস্যা হয় না। রক্তে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং টক দইয়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকার কারণে, শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে বাজার চলতি টকদইয়ের চেয়ে ঘরে পাতা দই খেলে বেশি উপকার মিলবে।