তবে বাতাসের গতিবেগ স্বাভাবিক রয়েছে। এছাড়া ২ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় পানি প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া নদীবন্দরে ২ নম্বর বিপদ সংকেত আর সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর বিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে।
সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়ে এখনও চলছে। অবিরাম বর্ষণে অসহনীয় ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে বরিশাল নগরীর বেশ কয়েকটি এলাকায়।
রাস্তাঘাটে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছে নগরবাসী। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চলের ২৩টি নদীর মধ্যে প্রধান ১০টি নদীর পানি বেড়েছে বলে জানান বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মাসুম।
Leave a Reply