1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
লিবিয়ার শরণার্থীবোঝাই নৌকায় আগুনে পুড়ে নিহত ৫০ - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:০৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
বরিশালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন দক্ষ প্রশাসনই শিক্ষার উন্নয়নের ভিত্তি: বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান অতীতের কলঙ্ক মুছতে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই: ইসি আনোয়ারুল ঢাকার আশুলিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে ৪ হাজার টাকা দিয়েও মেলেনি প্রতিবন্ধী বরাদ্দের চাল! সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সবজির দাম বরিশালে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত সুন্দরবন ভ্রমণে নিখোঁজ যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নারী পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার ষড়যন্ত্র চলছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভুলিয়ে দিতে: মির্জা ফখরুল পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন: পুলিশ

লিবিয়ার শরণার্থীবোঝাই নৌকায় আগুনে পুড়ে নিহত ৫০

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৪৩ 0 বার সংবাদি দেখেছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক // লিবিয়ার উপকূলে ৭৫ শরণার্থীবোঝাই একটি নৌকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)। খবর আলজাজিরার।

জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা মঙ্গলবার জানিয়েছে, জীবিতদের মধ্যে ২৪ জনকে চিকিৎসা সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। আইওএম তাদের এক্স পোস্টে বলেছে, সমুদ্রপথে এ ধরনের মর্মান্তিক দুর্ঘটনা বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

এটি প্রথম ঘটনা নয়, গত মাসে ইয়েমেনের উপকূলে শরণার্থীভর্তি একটি নৌকা ডুবে ৮৬ জন নিহত হয় এবং ডজনখানেক মানুষ নিখোঁজ হয়েছিল।

গত বছর ভূমধ্যসাগরে সমুদ্রপথে অন্তত ২ হাজার ৪৫২ জন অভিবাসী ও শরণার্থী নিহত হয়েছেন। আইওএম জানিয়েছে, এই রুটটি এখন শরণার্থীদের জন্য এক বিপজ্জনক মৃত্যু উপত্যকা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় প্রায় ৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৫ জন অভিবাসী রয়েছেন। ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির মৃত্যুর পর লিবিয়া ইউরোপে অভিবাসন প্রক্রিয়ার জন্য একটি নিরাপদ রুটে পরিণত হয়েছে। গাদ্দাফির শাসনামলে তেল সমৃদ্ধ এই দেশটি আফ্রিকান অভিবাসীদের জন্য ছিল এক আকর্ষণীয় গন্তব্য, যেখানে তারা কাজের সন্ধানে যেতেন। তবে গাদ্দাফির পতনের পর দেশটিতে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সহিংসতা বৃদ্ধি পায়, যার ফলে লিবিয়া হয়ে ইউরোপে যাওয়ার পথ আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।

গত আগস্টে দক্ষিণাঞ্চলীয় ইতালিয়ান দ্বীপ ল্যামপেদুসার কাছে দুটি নৌকা ডুবে অন্তত ২৭ জনের প্রাণহানি ঘটে। এছাড়া, জুনে লিবিয়ার উপকূলে দুটি নৌকা ডুবে অন্তত ৬০ জন নিখোঁজ হয়েছিল।

অধিকার গোষ্ঠী ও জাতিসংঘ জানিয়েছে, লিবিয়াতে শরণার্থী ও অভিবাসীদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা বেড়েছে, যার মধ্যে ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও মারধরের মতো কর্মকাণ্ড রয়েছে।

এ ছাড়া, এনজিওগুলো জানায় যে, রাষ্ট্র পরিচালিত অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযানের পর্যায়ক্রমে বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেয়ার যাত্রা আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ