1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
কারাগারের ৭০০ বন্দী এখনো পলাতক - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
বরিশালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন দক্ষ প্রশাসনই শিক্ষার উন্নয়নের ভিত্তি: বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান অতীতের কলঙ্ক মুছতে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই: ইসি আনোয়ারুল ঢাকার আশুলিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে ৪ হাজার টাকা দিয়েও মেলেনি প্রতিবন্ধী বরাদ্দের চাল! সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সবজির দাম বরিশালে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত সুন্দরবন ভ্রমণে নিখোঁজ যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নারী পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার ষড়যন্ত্র চলছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভুলিয়ে দিতে: মির্জা ফখরুল পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন: পুলিশ

কারাগারের ৭০০ বন্দী এখনো পলাতক

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ৪৯ 0 বার সংবাদি দেখেছে
অনলাইন ডেস্ক // কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন বলেছেন, ৫ আগস্টে বিভিন্ন কারাগার থেকে ২ হাজার ২০০ জনের বেশি বন্দী পালিয়েছিল। পরে গ্রেপ্তার ও ফিরে আসেন অনেকে। এখনো ৭০০-এর বেশি বন্দী পলাতক। এর মধ্যে জঙ্গি ৯ জন এবং মৃত্যুদণ্ড-যাবজ্জীবনদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দী ৬০ জন।

আজ মঙ্গলবার কারা সদরদপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কারা মহাপরিদর্শক।

তিনি বলেন, এখনো ২৯টি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। আরও কিছু গোলাবারুদ বাকি আছে। ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অস্ত্র ফেরত দিলে পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

কারা মহাপরিদর্শক বলেন, গত এক বছরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ৮০ লাখ টাকা জব্দ করা হয়েছে। এখনো অল্প অল্প ধরা পড়ছে। তবে আগের থেকে অবস্থার উন্নতি হয়েছে।

আইজি প্রিজন বলেন, ‘আপনারা জানেন কারাগারে বিভিন্ন ধরনের অপরাধীরা থাকে। আমরা কঠোর হয়েছি, ফলে আমরা অনেকটা রিকভার করেছি। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তত এক হাজারের বেশি অভিযান চালানো হয়েছে। তল্লাশিতে বিপুলসংখ্যক ছোট সাইজের মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। এখন অনেকটা কমেছে, তবে বন্ধ হয়েছে বলা যাবে না। আমরা মাদকের বিষয়ে অনেক কঠোর। এমনকি পেটের মধ্যে করে ইয়াবা নিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করা হয়েছে। বিশেষ করে চট্টগ্রামে বেশি ধরা পড়ছে। আর মাদক মামলায় যারা গ্রেপ্তার তাদের কারাগারে আনার পর বিশেষ সেলে রাখা হয়, যাতে তারা মাদক ছড়িয়ে দিতে না পারে। এমনও বন্দী এসেছে যার পেটে ১২০০ ইয়াবা পাওয়া গেছে। আমরা এখনো শতভাগ সফল নই, তবে উন্নতি করেছি। এমনকি মাদকের সঙ্গে জড়িত কারারক্ষীদের চাকরিচ্যুত করার পাশাপাশি ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘মোবাইলের বিষয়ে আমরা অনেক কঠোর। মোবাইলের আলামত পাওয়ায় ডিভিশন পাওয়া বন্দীদের ডিভিশন বাতিল করা হয়েছে। আমরা কারাগারকে নগদ টাকা মুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছি। গত এক বছরে ঢাকা কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে। এখনো অল্প অল্প ধরা পড়ছে। পূর্বের অবস্থা থেকে উন্নতি হচ্ছে। কারাগার ও কাশিমপুরের রান্না করা খাবার বাসা থেকে দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে।’

এক প্রশ্নের জবাবে কারা মহাপরিদর্শক বলেন, ‘আমরা কারাগারগুলোতে ধীরে ধীরে কম্প্রিহেন্সিভ জ্যামিং সিস্টেম চালুর চেষ্টা করছি। প্রথমে স্পেশাল জেল ও কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে এটি প্রতিস্থাপনের প্রক্রিয়া পাইপলাইনে আছে। একটি খুব শিগগিরই লাগবে, আরেকটি হয়তো দুই-তিন মাস লাগবে। ধাপে ধাপে সব গুরুত্বপূর্ণ কারাগারে এটি লাগানো হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের কারা অধিদপ্তরে লিস্টেড ডাক্তার আছে ১৪১ জন। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ২ জন। এছাড়া সিভিল সার্জন থেকে ১০৩ জন নিয়োগপ্রাপ্ত আছেন, যারা প্রয়োজনে আসবেন। তবে এটি আমাদের জন্য পর্যাপ্ত নয়। আমরা এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। এটি দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছি। আমাদের অ্যাম্বুলেন্সের স্বল্পতা রয়েছে।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ