এঘটনায় ডাঃ সোনিয়া আক্তার বাদী হয়ে সরকারি হাসপাতাল সম্মুখের অভিযুক্ত ফরাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতে থানায় সাধারণ ডায়েরী এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
ডায়েরী ও লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, সম্প্রতি ডাঃ সোনিয়া নিজ চেম্বারের রোগীর আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য ফরাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যান। আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনের পাশে রাখা রোগীর রিপোর্ট মনে করে একটি খাম খুলেন। খামের ভিতর তার প্রেসক্রিপশন প্যাডে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন বয়স নির্ধরনী সার্টিফিকেট দেখতে পান। যে সার্টিফিকেট ও স্বাক্ষর একটিও তার হাতের লেখা নয়।
এব্যাপারে অভিযুক্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ল্যাব টেকনিসিয়ান মোঃ জাকির হোসেন সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে মালিক নূর নবী বলেন, যেহেতু আমি মালিক, তাই দায় এড়াতে পারি না। তবে আমি কিছুই জানিনা।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সারওয়ার হোসেন খান জানান, এ ঘটনায় আবাসিক মেডিকেল অফিসারকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
মঠবাড়িয়া থানার ওসি মুহা. নূরুল ইসলাম বাদল জানান, বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Leave a Reply