1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায় - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৩৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
বরিশালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন দক্ষ প্রশাসনই শিক্ষার উন্নয়নের ভিত্তি: বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান অতীতের কলঙ্ক মুছতে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই: ইসি আনোয়ারুল ঢাকার আশুলিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে ৪ হাজার টাকা দিয়েও মেলেনি প্রতিবন্ধী বরাদ্দের চাল! সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সবজির দাম বরিশালে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত সুন্দরবন ভ্রমণে নিখোঁজ যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নারী পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার ষড়যন্ত্র চলছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভুলিয়ে দিতে: মির্জা ফখরুল পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন: পুলিশ

দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৫০ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক // ষোল বছর আগের অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় খালাস পেয়েছেন। গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক কামরুল হাসান খান এ আদেশ দেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের আইনজীবী আলহাজ বোরহান উদ্দিন এ তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। এদিন সকালে রায় শুনতে আদালতে হাজির হয়েছিলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

এর আগে দুদক ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে গত ১৯ অগাস্ট আদালত রায়ের জন্য ২৮ অগাস্ট তারিখ দিয়েছিলেন। এরপরেও রায় ঘোষণার তারিখ পেছানো হয় কয়েক দফা।

২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলাটি করেন দুদকের তখনকার উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম।

মামলার বিবরণ অনুযায়ী, গয়েশ্বর তার সম্পদের বিবরণীতে দুটি বাড়ি দেখিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকার রায়ের বাজারের ছয়তলা বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে বানানো বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা দেখান। ব্যয়ের এই পরিমাণ গণপূর্ত বিভাগের হিসাবের চাইতে ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা কম, যাকে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত করে দদুক। এছাড়া গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বাসায় ব্যবহার্য ৫৮ হাজার ৬০০ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী পাওয়া যায়, যা তার ঘোষণা ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত।

এজাহারে বলা হয়, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ২০০৪-২০০৫ সালে ক্ষমতাসীন দলের নেতা হওয়ার সুবাদে প্রভাব খাটিয়ে আব্দুল মোনেম লিমিটেড ও রেজা কন্সট্রাকশনের কাছ থেকে ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা নেন, যা তার অবৈধ অর্জন। তার বাড়ি নির্মাণ, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং প্রভাব খাটিয়ে অর্জিত মোট সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ৮৬ লাখ ৯৫ হাজার ১০৫ টাকা।

এসব অর্থ-সম্পদ তিনি অবৈধভাবে অর্জন করেছেন বলে মামলায় বলা হয়।

তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন এস এম মফিদুল ইসলাম । ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। বিচার চলাকালে ৪৭ সাক্ষীর মধ্যে ২৯ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

আসামির আত্মপক্ষ শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত থেকে গয়েশ্বরকে খালাস দিয়ে এদিন রায় ঘোষণা করা হল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ