এ এফ হাসান আরিফ বলেন, ‘সবাই সম্প্রীতি চায়। কিন্তু এই সম্প্রীতিতে কোথায় যেনো একটা ছন্দপতন হচ্ছে। সম্প্রীতি নষ্ট করতে দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আলোচনায় একটি বিষয় এসেছে তা হচ্ছে- পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটে যাওয়া ঘটনার জন্য একটি কমিশন গঠন করে তদন্ত কমিটি করা যেনো প্রকৃত দোষীদের বিচারের আওতায় আনা যায়। ’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে কোনো ভেদাভেদ দেখা যায়নি। প্রত্যেকের কণ্ঠে একটি কথা ছিল যে তারা সবাই সম্প্রীতি চায়। ফলে আশা করি রাঙ্গামাটি সুন্দর ও সম্প্রীতির শহর হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে।’
এসময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লে. জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, পুলিশের আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম, চট্টগ্রাম ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো. মাইনুর রহমান, রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শওকত ওসমান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেনসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।