
মোঃ রোকনুজ্জামান নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি // নীলফামারী চর অঞ্চল থেকে শুরু করে সব জায়গায় এখন ভুট্টা, আর ভুট্টা কারণ ভুট্টা চাষাবাদে পানি পরিমাণ কম লাগে, সার, ও কীটনাশক দেওয়া লাগে না সেরকম। তাই চরাঞ্চল সহ সব জায়গাতেই ভুট্টা চাষাবাদে ব্যস্ত চাষিরা। এবং আর কিছু দিনের মধ্যে ঘরে তুলবেন ভুট্টার ফলন। চরাঞ্চলে কিছু চাষির সাথে কথা হলে তারা বলে আলুতে আমরা সেরকম লাভ না পাইলেও ভুট্টাতে পাব আমরা এই আশা রাখি বাকিটা আল্লাহ ভরসা। কারণ আমাদের আশেপাশের এলাকাগুলোতে ভুট্টার ফলন অনেক ভালো হয়েছে এবং বিঘা প্রতি ভুট্টার ফলন হয়ে থাকে ৫০ থেকে, ৬০ মন করে,ও অনেক জাতের ভুট্টা আছে সে গুলো আরও বেশি হয়ে থাকে।
এবং ভুট্টা ক্ষেত ঘরে তোলার পর
বাজারে বিক্রি করে দেই ভালো মুনাফা পাওয়ার জন্য এবং অধিক লাভজনক এই শস্য। তাই এক শতক জমিও চরাঞ্চল থেকে শুরু করে কোথায় কেউ ফেলে রাখেনি অকাজও ভাবে।
শুধু তাই নয়, যেমন ভুট্টার গাছে এবং পাতায় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে যা ছাগল এবং গরু খেলে স্বাস্থ্য অন্যান্য খাদ্যর চেয়ে ভালো হয়ে থাকে। শুধু কি তাই এক বিঘা মাটি যারা ভুট্টা চাষাবাদ করে তাদের কোন সময় আগুনে যে পোড়ায় সে সামগ্রীর অভাব থাকে না, তাই দিয়ে পুরো বছর রান্না করে খাওয়া যায় এরকমটাই বলতেছেন চর এলাকায় এক চাষী। চাষাবাদের বিষয় নিয়ে জলঢাকা কৃষি অফিসারের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন। অন্যান্য শস্য ক্ষেতের চেয়েও ভুট্টা ক্ষেতে লাভজনক এবং চাষীরা অনেক মুনাফা অর্জন করে থাকে, ভুট্টা চাষে এবং আমাদের কৃষি অফিস থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হয় কৃষকদের, এবং পরামর্শ প্রদান করা হয়।