1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
নড়াইলের রামসিদ্ধি গ্রামে বিশাল নৌকার হাট - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
৪৮ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন নৌ যান শ্রমিকদের দাবী আদায়ে জাতীয়তাবাদী নৌ-যান শ্রমিক কর্মচারী দল নেতৃবৃন্দের লিফলেট বিতরণ ৪৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রশাসনে স্বৈরাচারের কীটপতঙ্গ থাকলে দেশকে বিপদজনক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে: রিজভী আজই টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলতে যাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ এক ইলিশের দাম প্রায় ৭ হাজার টাকা বাগেরহাটের নয় উপজেলায় পূজার বাজারে ক্রেতা শূন্য, ব্যাবসায়ীরা হতাশ মোরেলগঞ্জে ব্রিজের অভাবে চরম দুর্ভোগে ১০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ বরিশালে দুর্গাপূজা উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম

নড়াইলের রামসিদ্ধি গ্রামে বিশাল নৌকার হাট

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২
  • ১০১ 0 বার সংবাদি দেখেছে
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল থেকে // নড়াইলের ভদ্রবিলা ইউনিয়নের রামসিদ্ধি ও ডহর রামসিদ্ধি পাশাপশি দু’টি গ্রাম। জেলার শুধুমাত্র এ এলাকাতেই তৈরি হয় কাঠের নৌকা।বিক্রিও হয় ওই এলাকাতেই। প্রতি বুধবার বসে নৌকার হাট। সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। প্রতি হাটে গড়ে ৮০ থেকে ১০০টি নৌকা বিক্রি হয়। প্রতিটি নৌকার দাম সাড়ে চার হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা।
সম্প্রতি ভোরে হাটে গিয়ে দেখা যায়, ১৩৭ নং ডহর রামসিদ্ধি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে রাস্তার পাশে প্রায় শ’খানেক নৌকা রাখা আছে বিক্রির জন্য। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা এসেছেন নৌকা কিনতে। এছাড়া রয়েছেন নৌকা ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে সস্তায় নৌকা কিনে নিয়ে আশপাশের জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বেশি বিক্রি করে থাকেন তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ এলাকায় এখন মোট ১৬টি পরিবার নৌকা তৈরির কাজ করে। প্রতিটি কারখানায় তিন থেকে পাঁচজন কারিগর কাজ করেন। শনি থেকে মঙ্গলবার এ পাঁচদিনে একেকটি কারখানায় সাধারণ মানের ৪/৫টি নৌকা তৈরি হয়। এখানে তৈরি হয় টালাই, আলকাটা পানসি, পইদেল জেলে ডিঙ্গি ইত্যাদি।
অনেক সময় ক্রেতা সরাসরি অর্ডার দিয়ে তাদের চাহিদা মতো নৌকা তৈরি করিয়ে নেন। সে ক্ষেত্রে নৌকার সাইজ ও কাঠের ধরনের ওপর নির্ভর করে একটি নৌকা বানাতে ৮/১০ দিন সময় লেগে যায়। দাম পড়ে ১৫ হাজার থেকে শুরু করে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
নড়াইলের ভদ্রবিলা ইউনিয়নের রামসিদ্ধি ও ডহর রামসিদ্ধি পাশাপশি দু’টি গ্রাম। জেলার শুধুমাত্র এ এলাকাতেই তৈরি হয় কাঠের নৌকা।বিক্রিও হয় ওই এলাকাতেই। প্রতি বুধবার বসে নৌকার হাট। সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। প্রতি হাটে গড়ে ৮০ থেকে ১০০টি নৌকা বিক্রি হয়। প্রতিটি নৌকার দাম সাড়ে চার হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা।
সম্প্রতি ভোরে হাটে গিয়ে দেখা যায়, ১৩৭ নং ডহর রামসিদ্ধি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে রাস্তার পাশে প্রায় শ’খানেক নৌকা রাখা আছে বিক্রির জন্য। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা এসেছেন নৌকা কিনতে। এছাড়া রয়েছেন নৌকা ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে সস্তায় নৌকা কিনে নিয়ে আশপাশের জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বেশি বিক্রি করে থাকেন তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ এলাকায় এখন মোট ১৬টি পরিবার নৌকা তৈরির কাজ করে। প্রতিটি কারখানায় তিন থেকে পাঁচজন কারিগর কাজ করেন। শনি থেকে মঙ্গলবার এ পাঁচদিনে একেকটি কারখানায় সাধারণ মানের ৪/৫টি নৌকা তৈরি হয়। এখানে তৈরি হয় টালাই, আলকাটা পানসি, পইদেল জেলে ডিঙ্গি ইত্যাদি।
অনেক সময় ক্রেতা সরাসরি অর্ডার দিয়ে তাদের চাহিদা মতো নৌকা তৈরি করিয়ে নেন। সে ক্ষেত্রে নৌকার সাইজ ও কাঠের ধরনের ওপর নির্ভর করে একটি নৌকা বানাতে ৮/১০ দিন সময় লেগে যায়। দাম পড়ে ১৫ হাজার থেকে শুরু করে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
নড়াইলের ভদ্রবিলা ইউনিয়নের রামসিদ্ধি ও ডহর রামসিদ্ধি পাশাপশি দু’টি গ্রাম। জেলার শুধুমাত্র এ এলাকাতেই তৈরি হয় কাঠের নৌকা।বিক্রিও হয় ওই এলাকাতেই। প্রতি বুধবার বসে নৌকার হাট। সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। প্রতি হাটে গড়ে ৮০ থেকে ১০০টি নৌকা বিক্রি হয়। প্রতিটি নৌকার দাম সাড়ে চার হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা।
সম্প্রতি ভোরে হাটে গিয়ে দেখা যায়, ১৩৭ নং ডহর রামসিদ্ধি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে রাস্তার পাশে প্রায় শ’খানেক নৌকা রাখা আছে বিক্রির জন্য। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা এসেছেন নৌকা কিনতে। এছাড়া রয়েছেন নৌকা ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে সস্তায় নৌকা কিনে নিয়ে আশপাশের জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বেশি বিক্রি করে থাকেন তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ এলাকায় এখন মোট ১৬টি পরিবার নৌকা তৈরির কাজ করে। প্রতিটি কারখানায় তিন থেকে পাঁচজন কারিগর কাজ করেন। শনি থেকে মঙ্গলবার এ পাঁচদিনে একেকটি কারখানায় সাধারণ মানের ৪/৫টি নৌকা তৈরি হয়। এখানে তৈরি হয় টালাই, আলকাটা পানসি, পইদেল জেলে ডিঙ্গি ইত্যাদি।
অনেক সময় ক্রেতা সরাসরি অর্ডার দিয়ে তাদের চাহিদা মতো নৌকা তৈরি করিয়ে নেন। সে ক্ষেত্রে নৌকার সাইজ ও কাঠের ধরনের ওপর নির্ভর করে একটি নৌকা বানাতে ৮/১০ দিন সময় লেগে যায়। দাম পড়ে ১৫ হাজার থেকে শুরু করে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
বর্ষাকালের দুই মাস আগে থেকে শুরু করে ভাদ্র-আশ্বিন মাস পর্যন্ত চলে নৌকা তৈরির কাজ। তবে এবার বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি কম হওয়ায় বিলে পর্যাপ্ত পানি নেই। সে কারণে নৌকার চাহিদা অন্য বছরের তুলনায় অনেক কম বলে জানিয়েছেন তারা।
অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক রবিন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, কমপক্ষে দেড়শ’ বছর আগে থেকে আমাদের পরিবার নৌকা বানিয়ে আসছে। ঠাকুরদা মৃত অভয় চরণ বিশ্বাস শিখেছিলেন তার বাবার কাছ থেকে। এরপর ঠাকুরদার কাছ থেকে শিখে বাবা মৃত রাজেন্দ্র নাথ বিশ্বাসও একই কাজ করতেন। তাদের থেকে আমিও শিখেছি নৌকা তৈরি। ছাত্রাবস্থায় এ কাজ করতাম। বর্তমানে আমার ভাই এ ব্যবসা দেখাশোনা করছেন।
নৌকা তৈরির কারখানার মালিক ডহর রামসিদ্ধি গ্রামের হরেন বিশ্বাস বলেন, তিনি গত বছরও প্রতি হাটে ৭/৮ টি নৌকা বিক্রি করতেন। কিন্তু এবার বিলে বেশি পানি না থাকায় ৪/৫ বেশি বিক্রি করতে পারছেন না। এছাড়া কাঠের দাম বৃদ্ধি ও এ কাজে ব্যবহৃত লোহার পাতামের (নৌকা তৈরিতে প্রয়োজনীয় উপকরণ) দাম বাড়ায় নৌকা বিক্রি করে তেমন লাভও হচ্ছে না।
যশোর জেলার অভয়নগর থানার চন্দ্রপুর গ্রামের নৌকা ব্যবসায়ী জাবেদ বলেন, আমি এখান থেকে প্রতি হাটে ছয়টি করে নৌকা কিনি। এলাকায় নিয়ে বিক্রি করে আমার নৌকা প্রতি ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা লাভ হয়।
কালিয়া উপজেলার ফুলদাহ গ্রামের ক্রেতা রুকু ফকির বলেন, তিনি পাঁচ হাজার টাকা করে একটি টালাই ও একটি পইদেল নৌকা কিনেছেন। গতবারের তুলনায় এবার দাম বেশি। এসব মানের নৌকা গতবছর তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকায় পাওয়া যেত।
নৌকা বিক্রেতা ডহর রামসিদ্ধি গ্রামের শুশিয়ান মল্লিক বলেন, তিনি পাঁচটি নৌকা এনেছিলেন হাটে,চারটি বিক্রি করেছেন। একটি বিক্রি না হওয়ায় এখানে রেখে যাবেন। পানি কম হওয়ায় ভরা মৌসুমেও এবার নৌকার চাহিদা কম।
কারিগর শ্রীকান্ত বিশ্বাস বলেন, একটি টালাই বা পইদেল নৌকা বানাতে সাত থেকে আট সিএফটি কাঠ লাগে। তিনজন মিলে কাজ করলে একটি নৌকা বানাতে একদিন সময় লাগে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ