1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
পিরোজপুরে কুরবানির জন্য চাহিদার চেয়ে বেশি পশু প্রস্তুত, পরিচর্যায় ব্যস্ত খামারিরা - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ০৯:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে গ্রামীণ ইটের রাস্তা নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ! বরিশালে প্যান-এশিয়ান খাবার নিয়ে Too Yum রেস্টুরেন্টের যাত্রা শুরু! ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি শুরু, শর্ত ও সময় নিয়ে বিভ্রান্তি নড়াইলে তিল খেত থেকে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের জন্ম, বিকাশ ও বিপন্নতা: ইতিহাস ও বাস্তবতার সন্ধিক্ষণে” বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে অস্ত্র, গোলাবারুদসহ ডাকাত বাহিনীর সহযোগী আটক গুম করে গাড়ি-ট্রেনের নিচে ফেলে হত্যা করা হতো একই সময়ে দুই শহরে গুলিবিদ্ধ হন বাদী! ধর্ষণ মামলার বাদীকে বিয়ে করে জামিন পেলেন গায়ক নোবেল চাঁদা না দেওয়ায় দাড়ি ধরে টেনে মারধর

পিরোজপুরে কুরবানির জন্য চাহিদার চেয়ে বেশি পশু প্রস্তুত, পরিচর্যায় ব্যস্ত খামারিরা

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫
  • ৫৯ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক // আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে শুরু হয়ে গেছে কুরবানির পশুর হিসাব-নিকাশ। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসবকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন পিরোজপুরের সাত উপজেলার খামারিরা। দম ফেলারও ফুরসত পাচ্ছেন না তারা। ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে। জেলাটিতে এবার চাহিদার চেয়ে বেশি কুরবানির পশু প্রস্তুত রয়েছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, পিরোজপুরে এবার কুরবানিযোগ্য পশুর চাহিদা আছে ৪০ হাজার ২৫৭ টি। এর বিপরীতে প্রস্তুত আছে অন্তত ৪৬ হাজার ৭১৭ টি পশু। উদ্বৃত্ত থাকছে ছয় হাজার ৪৬০টি বিভিন্ন জাতের পশু।

পিরোজপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সুদেব সরকার জানান, এ বছর জেলায় কুরবানির জন্য ২৬ হাজার ৯২০টি গরু, ২১০টি মহিষ, ১৭ হাজার ৭০০ ছাগল ও এক হাজার ৮৮৭ ভেড়া প্রস্তুত রয়েছে।তিনি বলেন, ‘পিরোজপুরে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার উদ্ধৃত্ত পশু থেকে যেতে পারে।

উদ্বৃত্ত পশু দেশের অন্যান্য অঞ্চলের চাহিদা মেটাতে সহায়ক হবে। উদ্বৃত্ত পশু সড়কপথে ঢাকা কিংবা নিকটস্থ বিভাগীয় শহরে নিয়ে বিক্রয় করারও সুযোগ রয়েছে খামারিদের।’ পিরোজপুর জেলায় যে পরিমাণ কুরবানির পশু মজুদ আছে তাতে প্রায় ২১৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা লেনদেন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রানা মিয়া বলেন, ‘জেলায় এমন কোনো গ্রাম খুঁজে পাওয়া কঠিন যেখানে খামার নেই। খামারি ও আমাদের কর্মকর্তাদের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি সম্ভব হয়েছে। যদি সারা দেশে গরু মোটা-তাজাকরণের খামার তৈরি করা যায় তাহলে একদিকে যেমন মাংসের ঘাটতি পূরণ হবে। তেমনি বেকার সমস্যাও অনেকাংশে কমে আসবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ