মোঃ নুরে আলম, স্টাফ কোয়ার্টার // বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানাধীন ১১ নং ওয়ার্ডস্থ শেরে বাংলা মেডিকেল লেন সরকারি বাসভবনের সামনে নাভানা ও হাতিম ফার্নিচারের গোডাউনের সামনে কিছু দুর্বৃত্তরা ও কিশোর গাঙ্গের কিছু লোক পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এসে কোনরকম কথাবার্তা ছাড়াই এলোপাথাড়ি কিল ঘুষি ও লাঠি দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে ফেলে রেখে যায় হাতিম ও নাভানা ফার্নিচারের গোডাউনের ম্যানেজার প্রীতম মণ্ডল কে। গতোকাল আনুমানিক দুপুর ৩.০০ ঘটিকায় ঘটনাটি ঘটে।প্রীতম মন্ডল গোডাউন তালা মেরে বের হওয়ার পূর্ব মুহূর্তে কিশোর গ্যাং দুজন লোক এসে বিভিন্ন ভাবে গালিগালাজ করে ও অনেক বাজে বাজে মন্তব্য করে, তারপর কিশোর গ্যাং এর আরও বেশ কয়েকজন ৪ থেকে ৫ জনের মতন এসে এলোপাতাড়ি ভাবে মারধোর শুরু করে প্রীতম মন্ডলকর নিস্তেজ করে ফেলে,এ সময়ে মহল্লার স্থানীয় কিছু লোক দেখে প্রীতম মন্ডল কে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে বাঁচিয়ে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে প্রেম করেন। শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগের ডাক্তার তাকে সাময়িক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করার জন্য প্রেম করেন। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা গোডাউন থেকে দুইটি এয়ারকন্ডিশন, একটি টিভি, দুটি মোবাইল ফোন, দুটি টিভি দেখ সহ ব্যাংকে চেক ও অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে যায় যাহার আনুমানিক মূল্য তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার আশেপাশে। এ বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় এজাহার দায়ের করা হয়, এজাহারে ভুক্ত লুটের মূল হোতা নামঃ দ্রুভ, মাতা ঃ শিরিন, পিতাঃ অজ্ঞাত,এছারা চার থেকে পাঁচ জনকে অজ্ঞাত নামা এজাহার ভুক্ত করা হয়।কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই রেজাউল ১১ নং ওয়ার্ডের ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। সেখানে দ্রুভ গ্রেফতার করা হয়। সে সময়ে মহল্লার স্থানীয় লোকজন দ্রুভ পুলিশের হাত থেকে ছড়িয়ে রাখে এবং বলে তারা নিজেদের ভিতর সালিশি ব্যবস্থা করে ঝামেলা সমাধান করবেন। এতে বাদী পক্ষ একমত পোষণ করায় দ্রুভ ছেড়ে দিয়ে জান।