1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
ভোলায় দেশীয় পদ্ধতিতে গবাদিপশু মোটাতাজা করছেন খামারিরা - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ০৮:০৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে গ্রামীণ ইটের রাস্তা নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ! বরিশালে প্যান-এশিয়ান খাবার নিয়ে Too Yum রেস্টুরেন্টের যাত্রা শুরু! ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি শুরু, শর্ত ও সময় নিয়ে বিভ্রান্তি নড়াইলে তিল খেত থেকে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের জন্ম, বিকাশ ও বিপন্নতা: ইতিহাস ও বাস্তবতার সন্ধিক্ষণে” বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে অস্ত্র, গোলাবারুদসহ ডাকাত বাহিনীর সহযোগী আটক গুম করে গাড়ি-ট্রেনের নিচে ফেলে হত্যা করা হতো একই সময়ে দুই শহরে গুলিবিদ্ধ হন বাদী! ধর্ষণ মামলার বাদীকে বিয়ে করে জামিন পেলেন গায়ক নোবেল চাঁদা না দেওয়ায় দাড়ি ধরে টেনে মারধর

ভোলায় দেশীয় পদ্ধতিতে গবাদিপশু মোটাতাজা করছেন খামারিরা

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫
  • ৬২ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক // আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে ভোলায় দেশীয় পদ্ধতিতে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ ও পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারিরা। তবে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় পশুর ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে তারা কিছুটা শঙ্কায় রয়েছেন।

খামারিরা জানিয়েছেন, উপকূলীয় এই দ্বীপ জেলায় গরু, মহিষ ও ছাগল পালনে কোনো ধরনের স্টেরয়েড বা রাসায়নিক ইনজেকশন ব্যবহার করা হয় না। কোরবানিতে দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজা করা পশুর চাহিদা সব সময়ই বেশি। তাই লাভ কম হলেও তারা এই পদ্ধতিতেই গরু মোটাতাজা করছেন।

ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ছোট আলগী গ্রামে ‘ঐকতান এগ্রো’ নামের খামারে দেখা যায়, মালিক মো. ওসমান গনী নিজেই গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস খাওয়াচ্ছেন। তিনি প্রায় সাত বছর ধরে চরাঞ্চল থেকে গরু কিনে এনে দেশীয় উপায়ে মোটাতাজাকরণ করে আসছেন। খামারে বর্তমানে রয়েছে ২৬টি গরু, এর মধ্যে ২২টি মাংসের ও ৪টি দুধের গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত।

তিনি বলেন, ‘ইসলামেও কৃত্রিম উপায়ে পশু মোটাতাজাকরণ নিষেধ। আমি ৩২০ শতাংশ জমিতে ঘাস চাষ করে গোখাদ্যের ব্যবস্থা করেছি। ভুট্টা, গম, সয়াবিন, কুড়া ও চিটাগুড় দিয়েই গরুকে খাওয়ানো হচ্ছে।’ গত বছর ২২টি গরু বিক্রি করে প্রায় পৌনে ২ লাখ টাকা লাভ করেন তিনি। এবারও ভালো বিক্রির আশায় রয়েছেন।
ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধের দাবি

স্থানীয় খামারিরা দাবি তুলেছেন, যেন কোরবানির আগে ভারতীয় গরু আমদানি পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়। এতে দেশীয় খামারিরা ন্যায্য দাম পাবেন।

প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তদারকি ও চাহিদা

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম খান জানান, ‘ভোলায় এ বছর কোরবানিযোগ্য গবাদিপশু রয়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৭৬৯টি, যেখানে চাহিদা প্রায় ৯০ হাজার ২৫৩টি। অনলাইনেও কোরবানির পশু বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তত্ত্বাবধানে নিয়মিত তদারকি চলছে। পশুর হাট ও খামারে মেডিকেল টিম প্রস্তুত রয়েছে। কোথাও অসুস্থ পশু পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়া হবে।’

ক্রেতাদের আস্থা দেশি গরুতে

ভোলার শহরের যুগীরঘোল এলাকার কাইয়ুম মামুন ও মো. ইদ্রিস বলেন, ‘আমরা সব সময় দেশি গরু দিয়েই কোরবানি করি। এবারও দেশি গরু কেনার পরিকল্পনা রয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ