1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
ভোলায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত আব্দুর রহিমের দাফন সম্পন্ন - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
৪৮ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন নৌ যান শ্রমিকদের দাবী আদায়ে জাতীয়তাবাদী নৌ-যান শ্রমিক কর্মচারী দল নেতৃবৃন্দের লিফলেট বিতরণ ৪৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রশাসনে স্বৈরাচারের কীটপতঙ্গ থাকলে দেশকে বিপদজনক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে: রিজভী আজই টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলতে যাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ এক ইলিশের দাম প্রায় ৭ হাজার টাকা বাগেরহাটের নয় উপজেলায় পূজার বাজারে ক্রেতা শূন্য, ব্যাবসায়ীরা হতাশ মোরেলগঞ্জে ব্রিজের অভাবে চরম দুর্ভোগে ১০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ বরিশালে দুর্গাপূজা উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম

ভোলায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত আব্দুর রহিমের দাফন সম্পন্ন

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : সোমবার, ১ আগস্ট, ২০২২
  • ২৮৩ 0 বার সংবাদি দেখেছে
নিজস্ব প্রতিবেদক // ভোলায় পুলিশ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আব্দুর রহিমের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার দুপুর ২টায় শহরের গোরস্থান মাদ্রাসার মসজিদের সামনে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজে শেষে তাকে দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তার ভাই আব্দুর রাজ্জাকসহ পরিবারের সদস্যদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এ সময় বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন সদর হাসপাতালের মর্গে সামনে নিহতের স্বজনদের সমবেদনা জানিয়ে এ হত্যার বিচার দাবি করেন। একইসাঙ্গে নিহত আব্দুর রহিমের স্বজনরাও হত্যার বিচার দাবি করেন।

অপরদিকে রবিবার দিবাগত রাতে এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জসিম বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়। দুই মামলায় আসামি করা হয় ৬৭৫ জনকে।

মামলা দুইটিতে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে সদর উপজেলায় ৬ জন, দৌলতখানে ১ জন ও বোরহানউদ্দিনে ৩ জন।

ভোলা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মে. এনয়েত হোসেন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন। এদিকে নিহত আব্দুর রহিমের জানাজা শেষে ভোলা জেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম নবী আলমগীর দাবি করেন, পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুর রহিমকে পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে।

এ ঘটনায় বিএনপির পক্ষ থেকে সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আরমান হোসেনকে অভিযুক্ত করে একটি মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

তিনি দাবি করেন, পুলিশ নির্বিচারে তাদের নেতাকর্মীদের ওপর গুলি চালিয়েছে। এতে তাদের নেতাকর্মীরা আহত হয়েছেন। কালকের ঘটনার পর থেকে পুলিশ পুরো জেলায় নেতাকর্মীদের বাড়িতে হানা দিচ্ছে। এতে নেতাকর্মীরা বাড়িতে থাকতে পারছে না।

জানাজায় জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ ট্রুম্যান, যুগ্ম সম্পাদক হুমায়ুন কবির সোপান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খন্দকার আল আমিন, জেলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন লিটনসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ