র্যাব বলছে, ডাকাতি রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন। ডাকাতদের যদি পুনর্বাসন করা যায় তাহলে ডাকাতি কমে যাবে। কক্সবাজার ও সুন্দরবনসহ সারাদেশে ৪০৫ জন ডাকাত র্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন।
শনিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, সম্প্রতি প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ায় গুরুত্বের সঙ্গে তথ্যবহুল বেশকিছু সংবাদ প্রকাশিত হয়। মহাসড়কে ডাকাতি বন্ধ হওয়া জনগণের গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। র্যাবের জনবল সীমিত। এরপরেও র্যাব সারাদেশে মহাসড়কে টহল জোরদার করেছে। পাশাপশি র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখাও কাজ করে চলেছে।
ডাকাতির সমাধানের কথা উল্লেখ করে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ডাকাতি রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন। ডাকাতদের যদি পুনর্বাসন করা যায় তাহলে ডাকাতি কমে যাবে। এরই মধ্যে কক্সবাজার ও সুন্দরবনসহ সারাদেশে ৪০৫ জন ডাকাত র্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন।
Leave a Reply