1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
রামগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ন বাঁশের সাঁকো দিয়ে মসজিদের মুসুল্লিও শিক্ষার্থীরাসহ দুই গ্রামের মানুষ পারাপার - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
বানারীপাড়ার ত্যাগী নেতা আব্দুস সালাম: এক জীবন্ত ইতিহাস মেহেন্দিগঞ্জে ২৭ সদস্য বিশিষ্ট জাতীয় নাগরিক পার্টির উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠন! ফেব্রুয়ারির নির্বাচনেই গণতন্ত্রে ফিরবে দেশ: মির্জা ফখরুল পঞ্চগড়ে সন্তানের গলায় ছুরি ধরে মাকে দলবেঁধে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪ অর্থ নয়, চিকিৎসা সহযোগিতা চান ফরিদা পারভীনের পরিবার বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরা ও হরিণ শিকার চলছেই: দুই মাসে আটক ৭৬, জব্দ ৫৩ ট্রলার  বাগেরহাটে কলকলিয়া-মায়েরখালী সেতু: এক যুগ ধরে মৃত্যু ফাঁদে শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ নড়াইলে স্ত্রীসহ ডাকাত সর্দার গ্রেফতার ভিয়েনার কাউন্সিলর মাহমুদুর রহমান নয়ন কে লালমোহনে বিশেষ সংবর্ধনা গৌরনদী উপজেলা ও পৌর বিএনপি’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

রামগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ন বাঁশের সাঁকো দিয়ে মসজিদের মুসুল্লিও শিক্ষার্থীরাসহ দুই গ্রামের মানুষ পারাপার

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৬৪ 0 বার সংবাদি দেখেছে
মোঃ ছায়েদ হোসেন, রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) সংবাদদাতা // লক্ষীপুরের রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া,পশ্চিম টামটা গ্রামের মাঝখানে ওয়াবদা খালের উপর দিয়ে মানুষ পারাপারের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ এই বাঁশের সাঁকো। প্রতিদিন কয়েক শ’ মানুষ চলাচল করে থাকে। বর্ষা এলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় গ্রামবাসি। মসজিদের মুসুল্লি, হাসপাতাল, স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ঝড়-বৃষ্টিতে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছেন দুই গ্রামের মানুষ।
তাই সাঁকোটিতে পারাপার ক্ষুদে শিক্ষার্থী, মসজিদের মুসুল্লিদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোন সময় ঘটতে পারে মারাত্মক র্দুঘটনা। দৈনন্দিন নানা কাজে এই ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন পারাপার হতে হয় অসংখ্য মানুষকে। সেতু দিয়ে কোন যানবাহন নেওয়া যায় না। ফলে বিকল্প রাস্তায় দুই-তিন কিলোমিটার ঘুরে গ্রামবাসীদের আসা যাওয়া করতে হয়। জরুরি কোনো মুমূর্ষু রোগীকেও হাসপাতালে নিতে নিতে অবস্থার অবনতি ঘটে।
মসজিদে ইমাম খতিব ও স্থানীয় লোকজন জানান, এই সাঁকোটি দিয়ে প্রায় শত শত পরিবার যাতায়াত করে থাকে। প্রায় ১৫-২০ বছর যাবৎ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মসজিদের মুসুল্লি, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণীর মানুষ এই সাঁকোটি ব্যবহার করে আসছেন। সাঁকোটি ৪০-৫০ ফুট দৈর্ঘ্য। আশা করি, শীঘ্রই এখানে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা দরকার। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ না হওয়ায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এই দুই গ্রামের মানুষ।
৮০ বছর বয়সের এক বৃদ্ধের সঙ্গে আলাপ করে তিনি বলেন এই সাঁকো পার হওয়ার সময় বলেন, ‘আমাদের এই ভোগান্তি কেউ দেখতে আসেন না। এই ভোগান্তি কবে শেষ হবে জানিনা। কতবার কত লোক এসে মাপজোক দেয়। কিন্তু কোনো কাজ হয় না বাবা।’ মাননীয় এমপি ড. আনোয়ার খান এর সুদৃষ্টি কামনা করি। আমরা এলাকাবাসী উনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকিবো।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ভোট এলেই নেতাদের মুখে শুধু কথার ফুলঝুরি ফোটে। ভোট শেষ হলে তাদের আর দেখা মেলে না। বছরের পর বছর শুধু একটিই আশ্বাস ব্রিজ হবে। কিন্তু কবে হবে তা কেউই জানেন না। একটি ব্রিজের অভাবে এলাকাবাসী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিনিয়ত পারাপার হচ্ছেন। সাঁকোটি যাওয়ায় আসা করতে বিপাকে পড়েছেন ক্ষুদে শিক্ষার্থী, মসজিদের মুসুল্লিসহ হাজারো মানুষ। বর্ষাকাল এলেই এলাকার ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুল-কলেজে তেমন যেতে পারছে না। এখানে একটি ব্রিজ নির্মিত হলে শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর দুর্ভোগ লাঘবের পাশাপাশি সময় ও অর্থের সাশ্রয় হবে বলে জানান ভুক্তোভুগীরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ