বরিশাল থেকে প্রকাশিত স্থানীয় একাধিক পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে ‘চাকরি দেয়ার নামে ২ লাখ টাকা হাতিয়ে নিল বরিশাল পলিটেকনিকের শিক্ষক’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে যে তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে তার আদৌ কোন ভিত্তি নেই।
সংবাদে অভিযোগকারি প্রসেনজিত আমার পুর্ব-পরিচিত। আমার জানামতে, সোয়েব নামের একজন শিক্ষককে ২০ হাজার টাকা লভ্যাংশ চুক্তিতে ধার হিসেবে দুই লাখ টাকা দেন প্রসেনজিৎ। যার মেয়াদকাল ছিল ৬ মাস। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা দিয়ে দেয়ারও কথা বলে আমি জানি।
এছাড়া সিকিউরিটি হিসেবেও শিক্ষক শোয়েব তার নিজস্ব চেক ও স্ট্যাম্প দিয়ে টাকা নেন। কিন্ত সংবাদে আমাকে অহেতুকভাবে হয়রানীমুলক অভিযুক্ত করা হয়। টাকা ধারের বিষয়টি আমি জানি। কিন্ত কোন টাকা আমার সাথে লেনদেন হয়নি। টাকা নিয়েছে প্রসেনজিতের কাছ থেকে সোয়েব। এখানে আমাকে জড়িয়ে হয়রানী করা হচ্ছে। এছাড়া আমি কাউকে চাকুরী দেয়ার নামে অর্থ হাতানো কিংবা কারোর কাছ থেকে টাকা নেইনি । উদ্দেশ্য প্রনোধিতভাবে আমাকে জড়িয়ে সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে ফায়দা লুটতে সংবাদ উপস্থাপন করা হয়েছে।
একশ্রেনীর কুচক্রী মহলের প্ররোচণায় প্রতিবেদককে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমাকে অহেতুকভাবে হয়রানী করা হচ্ছে। মিথ্যা ভিত্তীহিন ও বানোয়াট প্রকাশিত ঐ সংবাদটির আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবাদন্তে
আব্দুল্লাহ আল মামুন
ইন্সট্রাক্টর
পাওয়ার ডিপার্টমেন্ট, বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট