1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
সাংসদ পঙ্কজ অনুসারীদের স্বেচ্ছাচারিতা, বন্ধ হলো সেই অবৈধ স্পিডবোট ঘাট - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৩ অপরাহ্ন

সাংসদ পঙ্কজ অনুসারীদের স্বেচ্ছাচারিতা, বন্ধ হলো সেই অবৈধ স্পিডবোট ঘাট

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০২২
  • ২৯০ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক // মেহেন্দিঞ্জে পাতার স্টীমারঘাট থেকে অবৈধ ভাবে স্থানীয় সাংসদ পংকজের অনুসারি দিয়ে চলছিল অবৈধ একটি স্পিডবোট ঘাট। অভিযোগ রয়েছে দীর্ঘ দিন ধরে এই ঘাটটিতে চলে আসছিলো নৈরাজ্য। অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রী হয়রানি যেনো প্রতিনিয়ত চলছিলো এখানে। সাংসদ পঙ্কজ অনুসারীদের দাপটে এ ঘাট দিয়ে চলাচল কারি যাত্রীরা ক্রমেই জিম্মি হয়ে পড়েছিলো এই সিন্ডিকেটের হতে। সম্প্রতি নানা অনিয়ম আর স্বেচ্ছাচারিতায় এখান খেকে স্পিডবোট যাতায়াত বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। এতে সচেতন নাগরিক সাধুবাদ জানান। এদিকে সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়, গত রাতে উলানিয়ায় স্থানীয় সাংসদ পংকজ অনুসারী সন্ত্রাসীদের দ্বারা নেজামুল নামের এক ব্যক্তি হামলার শিকার হন। এঘটনায় পুলিশ তাকে উদ্বার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাকে বরিশাল শেবাচিমে রেফার করা হয়। পুলিশ-প্রশাসন তাকে নিয়ে বরিশালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে পাতার হাট স্টিমার ঘাটে যায়। কিন্ত স্থানীয় সাংসদ পংকজের নির্দেশে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মনির জোমাদ্দার স্পিড বোট তখন বন্ধ করে দেয়। এতে ঐ রোগীকে নিয়ে বরিশাল যেতে ব্যর্থ হয় পুলিশ ও প্রশাসন। ইউএনও ও ওসির নির্দেশ থাকা সত্বেও তা উপেক্ষা করে আহত ব্যক্তিকে বরিশাল নিতে দেয়নি পংকজ অনুসারীরা। এরপর গুরুত্বর আহত ঐ ব্যক্তিকে পুলিশ ও প্রশাসন ভোলা থেকে উলানিয়ায় স্পিড বোট এনে উলানিয়া থেকে তাকে বরিশাল শেবাচিমে নিয়ে যায়। আরও জানা যায়, স্পিটবোটের এই লাইনটি ছিলো অবৈধ। দীর্ঘদিন ধরে পংকজের মদদে এই লাইনটি পরিচালনা করে আসছিল কাউন্সিলর মনির জোমাদ্দার। এ সকল নানা অনিয়মের অভিযোগে অবৈধ লাইনটি বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। এবিষয়ে মেহেন্দিগঞ্জ থানার ওসি জানান, এক মূমুর্ষ রোগীকে স্পিড বোটে বরিশাল নিয়ে যেতে চাইলে ওখান থেকে নিয়ে যেতে দেয়া হয়নি। রোগীর আত্নিয় ইউএনও মহোদয়কে জানালে তিনি লাইনটি বন্ধ করে দেন। এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, লাইনটি দীর্ঘধরে অবৈধ ভাবে চলছিল। যারা চালক তাদের কোন লাইসেন্সও ছিলনা। এছাড়া ভুল রুটে ছিল। মানুষেরও কোন উপকারে আসছিল না। এজন্য আপাতত বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া অবৈধ এই লাইনটি একটি সিন্ডিকেট পরিচালনা করছিল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ