1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. thelabpoint2022@gmail.com : Rifat Hossain : Rifat Hossain
হোল্ডিং ট্যাক্স এর টাকা নিয়ে ভাগাভাগি - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ১০:১৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে গ্রামীণ ইটের রাস্তা নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ! বরিশালে প্যান-এশিয়ান খাবার নিয়ে Too Yum রেস্টুরেন্টের যাত্রা শুরু! ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি শুরু, শর্ত ও সময় নিয়ে বিভ্রান্তি নড়াইলে তিল খেত থেকে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের জন্ম, বিকাশ ও বিপন্নতা: ইতিহাস ও বাস্তবতার সন্ধিক্ষণে” বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে অস্ত্র, গোলাবারুদসহ ডাকাত বাহিনীর সহযোগী আটক গুম করে গাড়ি-ট্রেনের নিচে ফেলে হত্যা করা হতো একই সময়ে দুই শহরে গুলিবিদ্ধ হন বাদী! ধর্ষণ মামলার বাদীকে বিয়ে করে জামিন পেলেন গায়ক নোবেল চাঁদা না দেওয়ায় দাড়ি ধরে টেনে মারধর

হোল্ডিং ট্যাক্স এর টাকা নিয়ে ভাগাভাগি 

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫
  • ৩০ 0 বার সংবাদি দেখেছে

বিশেষ প্রতিনিধি // ওয়েল্ডিং ট্যাক্সের টাকা নিয়ে ভাগাভাগি করলেন জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের ইউপি সদস্যরা। এবং তাদের সাথে সক্রিয়ভাবে টাকা আদায় করেছেন হোল্ডিং ট্যাক্সের এমডি জিকুরুল ইসলাম। যেখানে সাধারণ মানুষ দুই বেলা, দুই মুঠো খেতে পারে না সেখানেই ঘাড়ের ঘা হয়ে দাঁড়িয়ে জোরপূর্ব করে বাড়ী পূর্তি৩০০/৬০০/৫০০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে তা আবার ভাগ করে নেন বালাগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যরা। সে কথা নিজ মুখে স্বীকার করেছেন বালাগ্রাম ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যানের স্বামী নুরুল ইসলাম , নুরুল ইসলাম বলেন একথা আবার কেউ কেউ বইলেন না আমরা বসে হোল্ডিং ট্যাক্সের টাকা সবাই ভাগ করে নিবো এরকম এই মুঠো ফোনের কল রেকর্ডার উঠে এসেছে গণমাধ্যম কর্মীদের হাতে। এ বিষয় নিয়ে নীলফামারী জেলা প্রশাসক মহোদয় বলেন কারো বাড়িতে জোরপূর্বক করে হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের কোন নিয়ম নীতি নেই, তবে আদায় করতে পারে সীমিত আকারে যারা প্রভাবশালী এবং নিজ ইচ্ছায় দিতে ইচ্ছুক রয়েছেন তাদের কাছে নিতে পারে। তবে অনেক জায়গায় শীতল রয়েছে যেমন ফকির, ফকিরানী, গরীব, দারিদ্র্যসীমার নিচে তাদের বাড়ির ধারের কাছেও যাওয়া যাবেনা। কিন্তু তাদের কাছ থেকেই হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের বাড়তি অভিযোগ আছে। এ বিষয় নিয়ে জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে কথা বলার জন্য চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন না। তবে বালাগ্রাম ইউনিয়নের জনসাধারণ মানুষরা বলে পূর্বে যারা চেয়ারম্যান ছিলেন কোনদিনও আমাদের কাছে আসেনি টাকা নেওয়ার জন্য, আমরা ঠিক ভাবে খেতে পারিনা আমাদের কাছে আসে আবার হোল্ডিং ট্যাক্স নেওয়ার জন্য। তা আবার দিতে অস্বীকার করলে শুনতে হয় অনেক মিথ্যা প্লাবন, যেমন হোল্ডিং ট্যাক্স অফিসাররা বলে না দিলে জমির দলিল পার হবে না, চিকিৎসা সেবা পাবেন না, হিন্দুদের বলে আপনারা কোন সময় যদি দেশে থাকতে না পারেন ইন্ডিয়া পালাতে পারবেন না, আপনাদের বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করতে পারবেন না, শুধু কি তাই আরো অনেক সেবা থাকি নাকি বঞ্চিত থাকবে হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে না পারলে এমনটি বলতেছেন সাধারণ জনগণকে, যারা এই হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে একটু খানি বেমদ হচ্ছে শুনতে হচ্ছে তাদের এসব কথা। সচেতন মহল বলতেছেন যেভাবে হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় করতেছে মিথ্যা, ভিত্তিহীন কথা বলে এটা এক ধরনের আইন দণ্ডনীয় অপরাধ। এক ধরনের সাধারণ মানুষদেরকে ভয়ভীতি, দেখাচ্ছে এটার বিচার হওয়া দরকার, এবং হোল্ডিং ট্যাক্স বন্ধ করে দেওয়া দরকার বলে মনে করেন বালাগ্রাম ইউনিয়নের সচেতন মহল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ