আজ মঙ্গলবার তিন দিনের জেলা প্রশাসক সম্মেলনের শেষ দিনের প্রথম কর্ম অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, ‘দেশব্যাপী যৌথবাহিনীর অভিযান চলমান থাকবে।’
তিনি জানান, প্রায় ৬ হাজার অস্ত্র লুট হয়েছে। চার ভাগের তিন ভাগ উদ্ধার হয়েছে। ৬ লাখ গুলির মধ্যে আড়াই লাখ উদ্ধার করা যায়নি, তার মানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে চলমান যে অভিযান আছে সেগুলোর মাধ্যমে উদ্ধার করা সম্ভব হবে।
ডিসিরা নিজ নিজ জেলায় অভিযান করতে চান জানিয়ে আবদুল হাফিজ বলেন, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে, রিমোট জায়গায় বা ইন-এক্সসেবল এবং চর এলাকায় তারা নিজ নিজ কয়েকটি জেলায় বিশেষ অভিযান করতে চান। যেখানে হয়ত বেশি পরিমাণ ফোর্স দরকার বা বেশি পরিমাণে লজিস্টিক দিতে হয়। নরসিংদীর ছয়টি ইউনিয়ন একটু দুর্গম, সেখানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে, মানুষ হত্যা হচ্ছে, সেখানে অভিযান পরিচালনা করতে চান। সেখানে স্পেশাল অপারেশন দরকার।
তিনি বলেন, ‘আমি উল্লেখ করেছি স্বৈরাচার এবং তাদের দোসররা বিভিন্ন জায়গায় সংগঠিত হচ্ছে, কর্মসূচি দিচ্ছে। তারা দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে, সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। আমি আরও উল্লেখ করেছি, সামনে রমজান আসছে তখন ত্রিমুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হবে। বাজারদর যেন নিজ নিজ এলাকায় কম রাখতে পারেন। বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, সেটা যেন মোকাবিলা করতে পারেন।