খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘খোলাবাজারে চাল-আটা বিক্রি (ওএমএস) এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হওয়ায় বাজারে চালের দাম কমবে। ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে প্রতি মাসে ৩ লাখ টন চাল দেওয়া হবে। বর্তমানে দেশে প্রায় ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আরও গম এবং চাল আমদানি করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মিলে কী দরে চাল বিক্রি হচ্ছে, সেখান থেকে আড়তে কী দরে বিক্রি করছে এবং আড়ৎ থেকে কিনে খুচরা বিক্রেতারা কত লাভে বিক্রি করছেন, এটা মনিটর করার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। দেশে চালের কোনো সংকট নেই, প্রতিটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের দিকে তাকালেই দেখা যায় প্রচুর পরিমাণ চাল রয়েছে। চালে কেউ অস্বাভাবিক মুনাফা করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে কঠোর মনিটরিং করা হচ্ছে।’
দেশে পর্যাপ্ত চাল মজুত থাকার পরও কেন বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে- এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী জানান, প্রতি বছর আবাদি জমির পরিমাণ কমছে। চাষিরা আম, আনারসসহ বিভিন্ন ফসলের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। এ কারণে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় চাল ও গম আমদানি করা হচ্ছে।
Leave a Reply