বুধবার দিবাগত রাতে দুই শিক্ষক ও একজন পিয়নকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন- ভূরুঙ্গামারী নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক হামিদুর রহমান, শিক্ষক সোহেল আল মামুন ও পিয়ন মো. সুজন।
এর আগে একই ঘটনায় নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান, সহকারী শিক্ষক আমিনুর রহমান ওরফে রাসেল ও জোবাইর হোসেনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত মঙ্গলবার রাতে নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আদম মালিক চৌধুরী বাদী হয়ে মামলা করেন।
এদিকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি কমিটি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার নেতৃত্বে, অন্যটি দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে দুটি কমিটি তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
কুড়িগ্রামের জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সামছুল আলম সকালে বলেন, ‘দুটি তদন্ত কমিটি দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের মহাপরিচালকের নির্দেশে কাজ শুরু করেছে। আশা করি এ ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারব।’
কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় নতুন করে দুই শিক্ষক ও একজন পিয়নকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রশ্নপত্রের বিষয়টি উপজেলা কমিটি তত্ত্বাবধান করে। পুলিশ শুধু নিরাপত্তা দেয়। এর বাইরে পুলিশের করার কিছু নাই।
Leave a Reply